বর্তমানে শীর্ষ ১০ টি অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম
সেগুলি জেকেও কিছু সাধারণ জ্ঞানের সাথেই শুরু করতে পারবেন।
এখন আসি কিভাবে শুরু করবেন এই কাজ। ফ্রিলান্সিং বলতে মুলত বিভিন্ন ধরনের কাজ যে কাজে আপনি দক্ষ সে কাজটি একটি নির্দিষ্ট পারিশ্রমিক এর বিনিময়ে করে দেয়া।
ওয়েব ডেভেলপিং করে মাসে ৫০০ থেকে ১০ হাজার ডলার বা তারও বেশি অনলাইনে ইনকাম করা সম্ভব। এটি সম্পূর্ণভাবে নির্ভর করে আপনার দক্ষতা এবং আগ্রহের উপর। যে যত বেশি ওয়েব ল্যাংগুয়েজ জানে, যার দক্ষতা যত বেশি, যার ক্লায়েন্ট যত বেশি খুশি, তার অনলাইনে ইনকামও মূলত তত বেশি।
এছাড়াও প্রথমে গিয়ে বিভিন্ন কন্টেস্টে অংশগ্রহন করতে পারেন। ওখান থেকেও ক্লায়েন্ট পেতে পারেন। আমাদের মতে ফ্রিলান্সিং এর ক্ষেত্রে প্রথম কাজটা পাওয়াই একটু কঠিন।
এ ছাড়া ওয়েবসাইট ব্যবস্থাপনা ও হালনাগাদের জন্যও ওয়েব ডেভেলাপারকে দরকার পড়ে। ফলে ডিজাইনারকে বসে থাকতে হয় না। ক্লায়েন্ট ও কাজের ওপর ভিত্তি করে ওয়েব ডিজাইনারের আয় বাড়তে থাকে।
com এর মতো সাইটে সাইন আপ করতে পারেন। এটি অত্যন্ত ভালো মানের একটি সংস্থা।
এই ধরণের মাধ্যমে, আপনার কেবল সময় নষ্ট হবে। এবং, টাকা দেয়ার নামে আপনাকে কিছুই দেয়া হয়না।
একটি ডট কম ডোমেন কিনবেন সাথে এক জিবি হোস্টিং এবং একটি ফ্রি থিম। এই তিনটা জিনিসই আপনার more info ব্লগিং শুরু করার জন্য যথেষ্ট। এক্ষেত্রে আপনার তিন হাজার টাকা মতো খরচ হতে পারে।
সার্ভে মানে মতামত নেয়া। বাংলাতে যাকে বলা হয় জরিপ। কোন প্রতিষ্ঠানের বা ব্র্যান্ডের পণ্যের উপর ৫ থেকে ৩০ মিনিট সময় নিয়ে জরিপ বা সার্ভে করে অর্থ উপার্জন করা হয়ে থাকে। অনলাইন সার্ভে করে উপরের যে কোন উপায় থেকে আপনি আরও বেশি আয় করতে পারবেন।
ভার্চুয়াল সহায়তাকারি হিসেবে আপনাকে যে ১০ টি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হতে পারে
কিন্তু যে সাইট গুলো খুব সহজে বানানো যায়, সেগুলোর তেমন কোনো চাহিদা থাকে না। তবে আপনার সাইটে যদি পরিমিত পরিমান ট্রাফিক থাকে, সেক্ষেত্রে দাম পেতে পারেন ভালো। যে সাইট গুলো বেশি দামে বিক্রি হয় সেগুলো দক্ষ ওয়েব ডিজাইনার দ্বারা তৈরি করা হয়।
এই, তিনটি মাধ্যম যেকোনো দেশে, সব থেকে বেশি পরিমানে ব্যবহার করা “অনলাইনে আয় করার নিশ্চিত উপায়” গুলির মধ্যে ধরা হয়।
প্রফেশনালভাবে ইউটিউবে কাজ করতে হলে আপনাকে ভিডিওর অডিও ও ভিডিও এডিটিং খুবই ভালো ভাবে করতে হবে।